বাংলার সময়বাগেরহাট কারাগার থেকে মুঠোফোন উদ্ধার
সময় সংবাদ

বাগেরহাট জেলা কারাগারের অভ্যন্তরে কয়েদিদের কাছ থেকে দুটি মুঠোফোন উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া মুঠোফোন কারা মহাপরিদর্শক বরাবর পাঠিয়েছে বাগেরহাট কারা কর্তৃপক্ষ। তবে কারা অভ্যন্তরে কিভাবে এই মুঠোফোন আসল তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি জেল সুপার মো. গোলাম দস্তগীর।
বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে জেলা সুপার মো. গোলাম দস্তগীর সাংবাদিকদের জানান, গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) কারা অভ্যন্তরে দায়িত্বে থাকা প্রধান কারারক্ষী হায়াত হোসেন কারা অভ্যন্তরে আকস্মিক তল্লাশি চালায়। এ সময় যাবজ্জীন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদী নিখিল চন্দ্র (৫০) এবং সোহাগ ওরফে ধলুর (৪৫) কাছ থেকে এই মুঠোফোন পাওয়া যায়। আমরা মুঠোফোন দুটোকে নিয়ম অনুযায়ী কারা মহাপরিদর্শক বরাবর পাঠিয়েছি। স্মিফনি ও ওয়ালটন ফোন দুটোতে কোন সিম ছিল না। কিভাবে এই মুঠোফোন দুটো কারাগারের মধ্যে আসল তা জানার চেষ্টা চলছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে জেলা সুপার মো. গোলাম দস্তগীর সাংবাদিকদের জানান, গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) কারা অভ্যন্তরে দায়িত্বে থাকা প্রধান কারারক্ষী হায়াত হোসেন কারা অভ্যন্তরে আকস্মিক তল্লাশি চালায়। এ সময় যাবজ্জীন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদী নিখিল চন্দ্র (৫০) এবং সোহাগ ওরফে ধলুর (৪৫) কাছ থেকে এই মুঠোফোন পাওয়া যায়। আমরা মুঠোফোন দুটোকে নিয়ম অনুযায়ী কারা মহাপরিদর্শক বরাবর পাঠিয়েছি। স্মিফনি ও ওয়ালটন ফোন দুটোতে কোন সিম ছিল না। কিভাবে এই মুঠোফোন দুটো কারাগারের মধ্যে আসল তা জানার চেষ্টা চলছে।
এছাড়া সিম ছাড়া মুঠোফোন কেন কারা অভ্যন্তরে রাখবেন কয়েদিরা এমন প্রশ্নের জবাবে কোনো উত্তর দেননি জেল সুপার।
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সম্প্রতি কারামুক্ত একাধিক হাজতির সাথে কথা বলে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরে তারা মুঠোফোন ব্যবহার করে আসছিলেন। তাদের কাছ থেকে নানা সুযোগ সুবিধার বিনিময়ে প্রধান কারারক্ষী হায়াত হোসেন বিষয়টি জেনেও না জানার ভান করেছেন। তবে কারাবন্দীদের মধ্যে যখন বিষয়টি নিয়ে বেশ জানাজানি হয় তখন কর্তৃপক্ষ মুঠোফোন দুটি নিয়ে যায়।